ঘটনার শুরু এক সপ্তাহ আগে, ৭ এপ্রিল, দামেস্কের পূর্বাঞ্চলীয় উপশহর দুমায় রাসায়নিক হামলা চালানো হয়। বিদ্রোহীদের দখলে ছিল শহরটি। পশ্চিমা বিশ্বের অভিযোগ, শহরটি পুনর্দখল করতেই আসাদ সরকার সেখানে রাসায়নিক হামলা চালায় এবং এতে আক্রান্ত হয় বেসামরিক নারী, পুরুষ ও শিশুরা। ওই হামলার এক দিন পরই দুমায় থাকা বিদ্রোহীরা সরকারি বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে। এতে করে পশ্চিমা দেশগুলোর অভিযোগের ভিত্তি আরও শক্ত হয়।
এরপরই শুরু হয়ে যায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের হামলা চালানোর হুমকি। শেষে শুক্রবার তা বাস্তবে রূপ নেয়। সংবাদমাধ্যম সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, তিনটি দেশই সর্বাধুনিক প্রযুক্তির অস্ত্র ব্যবহার করেছে। লোহিত সাগরে অবস্থান করা মার্কিন যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র বি-১ ল্যান্সার বোমারু উড়োজাহাজও ব্যবহার করেছে। পেন্টাগনের একটি সূত্র জানিয়েছে, সিরিয়ার তিনটি স্থানকে লক্ষ্য করে মোট ১০৫টি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। এর মধ্যে রয়েছে কমপক্ষে ৫৯টি টমাহক মিসাইল। এ ছাড়া বি-১ ল্যান্সার বোমারু উড়োজাহাজ থেকে নিক্ষেপ করা হয় ১৯টি স্ট্যান্ডঅফ মিসাইল।
No comments:
Post a Comment